শিক্ষার্থীরা ঘরে না ফিরলে তাদের চরম মূল্য দিতে হবে

29

মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক আন্দোলনকে নিষিদ্ধ জামায়াত-শিবিরের পকেটে ভর্তি করিয়েছে। তারা ঘরে না ফিরলে, তাদের ভবিষ্যৎ কালিমায় ঢেকে যাবে। তারা যদি কোনো অপশক্তির ক্রীড়নক হয়ে থাকে, তাহলে তা হবে নিজের পায়ে কুড়াল মারা। আর এ জন্য তাদেরকে চরম মূল্য দিতে হবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ওয়াসার মোড়ে গতকাল শুক্রবার জমিয়তুল ফালাহ্ জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে নাশকতা ও নৈরাজ্য বিরোধী অবস্থান কর্মসূচিকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, নিষিদ্ধ জামায়াত-শিবিরের আস্তানা ও ঘাঁটি চিহ্নিত করে তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করার প্রত্যয়ে একাত্তরের হাতিয়ারকে শাণিত করার সময় এসেছে। নিষিদ্ধ জামায়াত-শিবিরের আশ্রয় ও প্রশ্রয়দাতা বিএনপি নামক স্বাধীনতা বিরোধীদের ঘাঁটির সকল চিহ্ন মুছে দিতে হবে।
তিনি বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়া স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তিকে সাদরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এ পাপ তাদেরকে বহন করতেই হবে। নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে যারা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করে, তারা কারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান আতা, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ, নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক সাংসদ নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলহাজ শফিকুল ইসলাম ফারুক, আইন বিষয়ক সম্পাদক শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, বন পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী, ত্রাণ সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ হোসেন,যুব ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মহিউদ্দিন বাচ্চু, নির্বাহী সদস্য ড. নেছার উদ্দিন মনজু, হাজী বেলাল আহমদ, মহানগর যুবলীগের সভাপতি মাহবুবুল হক সুমন, সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি দেবাশীষ নাথ দেবু, সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান আজিজ, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু, সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, যুব মহিলা লীগের সায়রা বানু রুশনী, তাঁতী লীগের রত্নাকর দাশ টুনুসহ ১৫টি থানা, ৪৪টি সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহব্বায়ক ও যুগ্ম আহব্বায়কসহ অসংখ্য নেতাকর্মী। বিজ্ঞপ্তি