শিপ ইয়ার্ডে দুর্ঘটনায় ১০ বছরে নিহত ১২৪ শ্রমিক

3

সীতাকুন্ডে অবস্থিত শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডে ২০১৫ সাল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ১২৪ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার ইপসা এইচআরডি সেন্টারে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ–বিলস এর উদ্যোগে জাহাজভাঙা শ্রমিকদের পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা এবং গ্রিভ্যান্স সাপোর্ট বিষয়ে প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১৩.৫৫ জন শ্রমিক নিহত হলেও চলতি বছরের জুন পর্যন্ত শুধুমাত্র ১ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
২০২৩ সালে প্রথম ৬ মাসে দুর্ঘটনার সংখ্যা ১৯টি। এ বছর দুর্ঘটনার সংখ্যা ১২টি। চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে জাহাজভাঙা শিল্পে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনার হার এবং শ্রমিকের মৃত্যুর হার দুটোই কমেছে। জাহাজভাঙা শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন ফোরামের আহব্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন দত্তের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব ফজলুল কবির মিন্টুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সীতাকুন্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে এম রফিকুল ইসলাম।
এ সময় বক্তব্য রাখেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা লুৎফুন্নেছা, সীতাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের নুরুল আলম দুলাল, কুমিরা ফায়ার সার্ভিসের আল মামুন, এ এম নাজিম উদ্দিন, মাহাবুবুল আলম, শ ম জামাল, সাংবাদিক লিটন কুমার চোধুরী প্রমুখ। সভায় জানানো হয়, এই বছর বিগত ৬ মাসে মালিকের মৌখিক নির্দেশে চাকরিচ্যুত ১৫ জন শ্রমিককে গ্রিভ্যান্স সাপোর্ট দেয়া হয়। বিজ্ঞপ্তি