প্রতিদিনই সড়কে প্রাণ যাচ্ছে কোনো প্রতিকার নেই

11

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, সড়কে চরম অব্যবস্থাপনা ও সরকারের খামখেয়ালীর কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। যা গভীর উদ্বেগজনক। প্রতিদিনই সড়কে প্রাণ যাচ্ছে, কোনো প্রতিকার নেই। সড়কে প্রতিদিনের অপমৃত্যু যেন স্বাভাবিক ঘটনা। সাত বছর আগে চট্টগ্রাম নগরীর বাদশা মিয়া সড়কস্থ ওয়ার সেমিট্রি এলাকায় ট্রাকচাপায় মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সদস্য জালাল উদ্দিন সোহেল মারা যান। মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনের বাসা থেকে বেরিয়ে বাসায় ফেরার জন্য বাদশা মিয়া সড়কে হাঁটছিলেন সোহেল। এসময় একটি ট্রাক পেছন থেকে তাকে চাপা দেয়। এতে তার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। এমন দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংবাদ মেনে নেওয়া যায় না। তিনি ১৭ মে শুক্রবার বাদে জুমা পাহাড়তলি হাজী ক্যাম্প জামে মসজিদে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জালাল উদ্দীন সোহেলের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জালাল উদ্দীন সোহেল স্মৃতি সংসদের স্বরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর। তিনি বলেন, জালাল উদ্দীন সোহেলের অকাল মৃত্যু ছিল আমাদের জন্য ভীষণ কষ্টের। ছাত্রদলের রাজনীতিতে সোহেল ছিল একজন ত্যাগী ও নিবেদিত প্রাণ নেতা। উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এস কে খোদা তোতন, শফিকুর রহমান স্বপন, আহবায়ক কমিটির সদস্য গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, পাহাড়তলী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন জিয়া, বিএনপি নেতা আবদুল হালিম স্বপন, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, সরাইপাড়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি খাজা আলাউদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান, মরহুম সোহেলের বড় ভাই জামাল উদ্দিন বাবু, মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি নুর আহম্মেদ গুড্ডু, ফজলুল হক সুমন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, মহানগর ছাত্রদলের সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম তুহিন, সি. যুগ্ম আহবায়ক আসিফ চৌধুরী লিমন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি