কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বিশ্ব সাহিত্য জগতের মহীরুহ

4

চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্রের উদ্যোগে বাংলা সাহিত্যের প্রধান বটবৃক্ষ বিশ্বকবি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩ তম জন্মজয়ন্তী স্মরণে রবীন্দ্রনাথ চিরদিনের, চিরকালের শীর্ষক কথামালা, সঙ্গীত ও আবৃত্তি অনুষ্ঠান স¤প্রতি সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের বাবুল কান্তি দাশ। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আসিফ ইকবালের পরিচালনায় এতে আলোচনা, কবিতা আবৃত্তি ও গানে অংশ নেন রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী সঙ্গীতা চৌধুরী, অচিন্ত্য কুমার দাশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কিরণ লাল আচার্য্য, কবি আশীষ সেন, লেখক গবেষক জামশেদ উদ্দীন, ব্যাংকার চন্দন কুমার চৌধুরী, প্রধান শিক্ষক বিজয় শংকর চৌধুরী, কবি সজল দাশ, শবনম ফেরদৌসী, সোমা মূৎসুদ্দী, মনজুর আলম, স্বর্ণা তালুকদার, তবলা প্রশিক্ষক কানু রাম দে, সংস্কৃতিকর্মী নিলয় দে, রাজীব ধর, সবুজ চৌধুরী রকি, মোঃ তিতাস প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন বাঙালির আত্মিক মুক্তি ও স্বনির্ভরতার প্রতীক, বাংলাভাষা ও সাহিত্যের উৎকর্ষের নায়ক, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্র কর্তৃক আয়োজিত সোমবারের সাপ্তাহিক সাহিত্য সন্ধ্যায় বক্তারা বলেন- বাঙালির সব সমস্যা-সংকটে তার গান, কবিতা জুগিয়েছে সাহস ও প্রেরণা। সবকিছু ছাপিয়ে আছে তার শান্তি, কল্যাণ ও বোধের প্রতি সুগভীর প্রত্যয় ও নিরন্তর কামনা। একেই তিনি নানা রূপে ছড়িয়ে দিয়েছেন তার বহুমাত্রিক সৃজনকর্মে। সাহিত্যে তার নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তি বাংলা ভাষা ও বাঙালির জন্য বয়ে এনেছিল বিশ্বের গৌরব। যে গীতাঞ্জলির জন্য তার এই নোবেল পুরস্কার অর্জন, সেই গীতাঞ্জলি এবং আরও অনেক বিখ্যাত রচনা বর্তমান বাংলাদেশের মাটিতেই। তার লেখা ‘আমার সোনার বাংলা’ এ দেশের জাতীয় সংগীত।