আবাহনী মানেই আধুনিকতার প্রবর্তক, আবাহনী মানেই নতুন নতুন পরিকল্পনা ও সাফল্যের গতিশীল ক্রীড়া সংগঠনের নাম। মরহুম শেখ কামালের দূরদর্শী নেতৃত্বের কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত আবাহনী আজ দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলো ছড়াচ্ছে। আবাহনীর এই সাফল্য যাত্রায় সমর্থক গোষ্ঠী অন্যতম প্রাণশক্তি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তারা আবাহনীর সাফল্যে আনন্দে উদ্বেলিত হয়, আর পরাজয়ে নতুন উদ্যোমে জয়ের লক্ষ্যে দল গোছাতে ও খেলোয়াড়দের উৎসাহ যোগাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সমর্থন করতে গিয়ে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করারও নজির কম নেই। চট্টগ্রাম আবাহনী সমর্থক গোষ্ঠী কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপি আবাহনী স্মৃতিময় একটি দিন অনুষ্ঠানে আবাহনী অন্তপ্রাণ ব্যক্তিরা স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
গত ১৯ মার্চ চট্টগ্রাম এম.এ.আজিজ স্টেডিয়ামে আবাহনী সমর্থক গোষ্ঠী চট্টগ্রাম উত্তর-দক্ষিণ-মহাগরের উদ্যোগে আবাহনী স্মৃতিময় একটি দিন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান কমিটির আহবায়ক মোসলেহ উদ্দিন নোয়াব এর সভাপতিত্বে ও মোঃ সাহাব উদ্দীন হাসান বাবুর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্মৃতিচারণ করেন চট্টগ্রাম আবাহনীর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক লায়ন আলহাজ্ব দিদারুল আলম চৌধুরী, আবাহনীর সাবেক কর্মকর্তা সাংবাদিক সাইফুল্লাহ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য মঈনুদ্দিন হাসান বাহাদুর, আবাহনীর সাবেক ফুটবলার মোহাম্মদ আলী, সাবেক কোচ আবুল কাশেম, নিজাম উদ্দিন আহম্মদ, মহানগর ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দীন চৌধুরী ইভান, মোসলেহ উদ্দিন মোসলেম, গোলাম মোস্তফা আজাদ, আবদুল আহাদ মিঠু, স্বপন মজুমদার, আবদুল হাই, হারুন অর রশীদ, সোহেল আহমেদ, বেলাল মিয়া, আজাদ চৌধুরী প্রমুখ।
বাদ আছর আবাহনীর প্রতিষ্ঠাতা মরহুম শেখ কামাল, আবাহনীর কর্মকর্তা, খেলোয়াড়, সমর্থক যারা মৃত্যুবরণ করেছেন এবং করনা মহামারি থেকে রক্ষার জন্য মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা রফিক উল্লাহ্। পরে সবাইকে আপ্যায়ন করানো হয়। বিজ্ঞপ্তি