রাউজান ও রাঙ্গুনিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালন

1

রাউজান

বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম-এর ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে রাউজান উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন যৌথ উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার রাউজান উপজেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক নুরুল হুদা চেয়ারম্যান ও ফিরোজ আহমেদের নেতৃত্বে কয়েক হাজার নেতা কর্মী নিয়ে ১ম মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল অংশগ্রহণ করেন।
সকালে শহীদ জিয়ার মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ নুরুল হুদা, ফিরোজ আহমেদ, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক শিক্ষা সম্পাদক মো. হাবিবুল্লাহ মাস্টার, পৌরসভা বিএনপি সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মনজুরুল হক, উত্তর জেলা যুবদলের সহ সভাপতি সাবের সুলতান কাজল, মোজাম্মেল হক, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক ইউছুফ তালুকদার, রাউজান উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হারুন উর রশিদ, পৌরসভা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক কাজী আনিসুজ্জামান সোহেল, উত্তর জেলা ছাত্র দলের সহ সভাপতি তছলিম উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আজম ছোটন, মহিন উদ্দিন জীবন, রাউজান উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব ইশতিয়াক চৌধুরী অভি, উত্তর জেলা জাসাসের সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ সরোয়ার খান মনজু, এডভোকেট ইমন, এডভোকেট তাজুল ইসলাম, রাউজান উপজেলা ছাত্র দলের সাবেক সভাপতি লিটন মহাজন, বিএনপি নেতা এডভোকেট আবুল হাশেম, নুরুল আলম, শেখ নাজিম উদ্দীন, দিদারুল আলম চেয়ারম্যান, কামাল উদ্দিন, মুবিনুল হক, আবুল কাশেম রানা, যুবদলের জানে আলম সিকদার, রিয়াজ, আরিফুল ইসলাম, মাসুদুল আলম, মুরাদ, মোহাম্মদ জাফর, মোহাম্মদ আলী সুমন। মোনাজাত পরিচালনা করেন কাজী মোহাম্মদ বখতিয়ার। অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শেখ আলাউদ্দীন, মাসুদ, ছাত্র দলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আবদুল কাদের, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ আনোয়ার শাহ, হেলাল উদ্দিন, সাইফু উদ্দিন তারেক, আমির আলী, মোহাম্মদ আলমগীর, জাহেদুল ইসলাম, সোহেল, মোহাম্মদ ওসমান, আতিকুল্লাহ, নুরুন নবি, মোবিন, নেছারুল হায়াত খান প্রমুখ।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন এক অনন্য রাষ্ট্রনায়ক যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় রণাঙ্গনে অস্ত্র হাতে নিয়ে যুদ্ধ করেছেন এবং স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বাঙালি জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। তার আদর্শ ছিল দেশপ্রেম, সততা, আত্মনিবেদন ও আত্মমর্যাদাবোধে ভরপুর এক দেশগঠনের দর্শন। রাষ্ট্র পরিচালনায় তিনি যে শৃঙ্খলা, সততা, কর্মনিষ্ঠা ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা দেখিয়েছেন, তা আজও জাতীয়তাবাদী শক্তির জন্য প্রেরণার উৎস। বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন, কৃষি ও শিল্পে অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদা বৃদ্ধি সবখানেই ছিল তার সুদৃঢ় নেতৃত্বের ছাপ। জাতীয় ইতিহাসের এই মহান ব্যক্তিত্বকে যথাযথভাবে স্মরণ করা, তার আত্মত্যাগকে সম্মান জানানো এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তার আদর্শে উদ্বুদ্ধ করার আহবান জানান। Ñরাউজান প্রতিনিধি