মা ও শিশু হাসপাতালের অবশিষ্ট উন্নয়নের কাজ অব্যাহত থাকবে

6

কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডা.শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বিএনপি সরকারের আমলে ২০০৫ সালে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময় ৪ দশমিক ৬ একর জায়গা মাত্র ১ লাখ টাকায় চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। শহীদ জিয়ার স্মৃতি বিজড়িত এই চট্টগ্রামকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ভালোবাসতেন।-বাংলানিউজ
তাই তিনি এই চট্টগ্রামের মানুষের চিকিৎসার জন্য শুধু চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল জায়গা ছাড়াও অনেক উন্নয়ন করে করেছেন। আগামীতেও বিএনপি ক্ষমতায় আসলে মা ও শিশু হাসপাতালের অবশিষ্ট উন্নয়নের কাজ অব্যাহত থাকবে।
গতকাল সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিট পরিদর্শন শেষে পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ক্যান্সার রোগীর আধুনিক চিকিৎসায় মা ও শিশু হাসপাতাল অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে জানিয়ে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক আহব্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন যাবত চট্টগ্রামের মানুষ ক্যান্সার রোগী নিয়ে ভোগান্তিতে ভুগছিল। কোনো রোগীর ক্যান্সার ধরা পড়লে তাকে চট্টগ্রামের বাইরে ঢাকা অথবা বিদেশে নিয়ে যেতে হতো। কিন্তু এখন চট্টগ্রামবাসী ক্যান্সার রোগী নিয়ে দুর্দশায় আর ভুক্তে হবে না। মা ও শিশু হাসপাতালের অত্যাধুনিক ক্যান্সার ইউনিটে চট্টগ্রামসহ দক্ষিণ অঞ্চলের সমস্ত ক্যান্সার রোগী সুচিকিৎসা পাবে। আশা করি অভিজ্ঞ ডাক্তাররা ক্যান্সার রোগীদের সর্বোত্তম সেবা দিয়ে যাবে। যা চট্টগ্রামের জন্য একটি মাইলফলক।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মা ও শিশু হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মোরশেদ হোসেন, জেনারেল সেক্রেটারি ডা. রেজাউল করিম আজাদ, পরিচালক নুরুল হক, উপ-পরিচালক ডা. আশরাফুল করিম, ডা. মীর ওয়াজেদ আলী, ডা. মাঈনুদ্দিন ইলিয়াস, ডা. শেফাতুজ্জাহান, ডা. কামরুন নাহার দস্তগীর, ডা. সরওয়ার আলম, আজীবন সদস্য মোহাম্মদ সেকান্দর, হুমায়ুন কবির সোহেল, আব্দুস সবুর, মোহাম্মদ মুছা, তারিকুল ইসলাম তানভীর, মোহাম্মদ শাহাজাহান, হাজী হোসেন, শাহ আলম, মোহাম্মদ এছাক, সুমন, এস্কান্দার, বজল, রুবেল, জুয়েল, আক্তার, মোহন প্রমুখ।