বুদ্ধিজীবী হত্যার মাধ্যমে দেশকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্র হয়েছিলো

87

 

গত ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন সংগঠনের অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন ‘পাকিস্তানিরা পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করেছিলো। তাই তারা বেছে বেছে বিজ্ঞ লোকদের হত্যা করেছে। এই হত্যাকান্ড পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম ঘটনা।’
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি : চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি যুগ্ম সম্পাদক মো. শাহ আলম বলেছেন, ১৪ ডিসেম্বর জাতীয় জীবনে এক শোকাবহ দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে হানাদার বাহিনীর দোসররা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেছে বেছে হত্যা করেছিল। শহীদ বুদ্ধিজীবীরা স্বপ্ন দেখেছিলেন একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের। তাদের সে স্বপ্ন এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বুদ্ধিজীবীরা দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের স্বপ্ন পূরণে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনিত ধানের শীষে প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করতে হবে। তিনি গত ১৪ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকাল ৩ টায় দলীয় কার্যালয় মাঠে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরীর পরিচালনায় আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আর ইউ চৌধুরী শাহিন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, জাহাঙ্গির আলম দুলাল, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, শিশু বিষয়ক সম্পাদক ডা. কামরুন নাহার দস্তগীর, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. এস এম সরওয়ার আলম, কুঠির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবদুল নবী প্রিন্স, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ, চকবাজার থানা বিএনপির সভাপতি মুক্তিযুদ্ধা সাইফুল আলম বাবুল, নগর বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, নগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা জেলী চৌধুরী, নগর বিএনপির সদস্য মনজুরুল কাদের মিন্টু, হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমুখ।
মোস্তফা-হাকিম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন : আলহাজ মোস্তফা-হাকিম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে গত ১৪ ডিসেম্বর বাদ জুমা উত্তর কাট্টলী আলহাজ্ব মোস্তফা-হাকিম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ”ত্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ও মোস্তফা-হাকিম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী পরিচালক এম মনজুর আলম। অনুষ্ঠানে মনজুর আলম বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি ঘাতক বাহিনী চূড়ান্তভাবে নিজেদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে এক ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছিল। এ দেশকে মেধা শূন্য করতে দেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে ঘৃণ্যতম হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়েছিল পাকিস্তানি ঘাতকরা। এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান হাজার হাজার চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, গবেষক, কবি ও সাহিত্যিকদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে তাদের ওপর চালায় নির্মম-নিষ্ঠুর নির্যাতন করা হয়। তারপর চালায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। আজ আমরা গভীরভাবে তাঁদেরকে স্মরণ করছি।’ অনুষ্ঠানে বুদ্ধিজীবীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় কুরআন খতম, মিলাদ মাহফিল, দোয়া-মুনাজাত তাঁদের স্মৃতি ও অবদানের উপর আলোচনা করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উত্তর কাট্টলী আলহাজ মোস্তফা-হাকিম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলমগীর, উপাধ্যক্ষ বাদশা আলম, মোস্তফা-হাকিম কেজি এন্ড হাই স্কুলের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য নেছার আহমদ প্রমুখ।
উত্তর জেলা বিএনপি : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাবেক সহ-সভাপতি চাকসু ভিপি মো. নাজিম উদ্দিন বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের নতুন মানচিত্রের জন্য যে সংগ্রাম সংগঠিত হয়েছিল তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে ছিলেন বাংলাদেশের খ্যাতিনামা বুদ্ধিজীবীবৃন্দ। পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের এই বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মাধ্যমে তাদের শেষ চেষ্টা করেছিল। তিনি গত ১৪ ডিসেম্বর বিকেলে নাছিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এতে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এম.এ হালিম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এড. আবু তাহের, মো. সেলিম চেয়ারম্যান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আহমদ হাসনাত, বিএনপি নেতা জামসিদুল রহমান, এড. রেজাউর নূর ছিদ্দিকী উজ্জ্বল, সৈয়দ মোস্তফা আলম মাসুম, মো. নাছিরুল কবির মনির, গাজী মো. হানিফ, আনিস আকতার টিটু, মো. নুর নবী, মো. তারেক চৌধুরী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বৃহত্তর চট্টগ্রাম : ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ বৃহত্তর চট্টগ্রামের উদ্যোগে আজ বিকাল ৫টায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্র নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সহ-সম্পাদক সুরজিত দত্তের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. বেণু কুমার দে। আলোক প্রজ্জ্বলন উদ্বোধন করেন চট্টর শার্দুল জননেতা এম.এ. আজিজ এর সুযোগ্য উত্তরসূরি ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও আমুস উপদেষ্টা সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা আবুল হাসনাত বেলাল, কাবেরী আইচ, সালমা জাহান মিলি, লিজা মরিয়ম, মো. ফারুক, মো. সাজ্জাদ হোসেন, শাহাদাত নবী খোকা, সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মহিউদ্দিন বাবু, মো. ইউসুফ, দপ্তর সম্পাদক খোরশেদ আলম বাবলু, রূপন নাথ, লিটন কান্তি দাশ, আমুস চট্টগ্রাম গ্যাস ডিস্ট্রিভিশন লি. আহব্বায়ক মো. নাজমুল, কবি সজল দাশ, আসিফ ইকবাল, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মো. সাইদুল, আওয়ামী নির্মাণ শ্রমিক পরিষদের সভাপতি মো. দুলাল, মো. ছগির, মো. শিপন আহমেদ, জলছবি খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার জাহান মনি, খেলাঘরের মহানগরী কমিটির নেতৃবৃন্দ, জলছবি খেলাঘর আসরের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মো. মঈনুল ইসলাম। বক্তারা বলেন ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সদস্যরা তাদের স্থানীয় দোসরদের সহায়তায় শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী ও লেখকসহ দুই শতাধিক বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে যায়। পাকিস্তানী সৈন্যরা বুদ্ধিজীবীদের ধরে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগসহ বিভিন্নস্থানে হানাদার বাহিনীর নির্যাতন কেন্দ্রে নিয়ে নির্যাতন করে তাদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালায়। হত্যাযজ্ঞের মধ্যে শহীদ হয়েছেন শিক্ষাবিদ- ৯৯১, সাংবাদিক-১৩, চিকিৎসক-৪৯, আইনজীবী- ৪২জন ও অন্যান্য পেশার ১৯ জন।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদ : শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে গত ১৪ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন পরিষদের মহাসচিব কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ, কো-চেয়ারম্যান শহীদুল হক চৌধুরী সৈয়দ ও কো- চেয়ারম্যান এম.এন ইসলাম। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজয় মেলা পরিষদের অর্থ সচিব সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, সদস্য শহীদুল ইসলাম দুুলু,পাহাড়তলী থানা কমান্ডার হাজী জাফর, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আহমদ, প্রণাল চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক শামীমা হারুন লুবনা, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহব্বায়ক এডভোকেট জুবাঈদা ছরওয়ার চৌধুরী নিপা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের উপদেষ্টা যুবলীগ নেতা মো. হেলাল, হাছান মুরাদ, আসাদুজ্জামান খান প্রমুখ। শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন শেষে শহীদ মিনার চত্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, চট্টগ্রাম : শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, চট্টগ্রাম এর উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরীর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সহ সাধারন সম্পাদক এডভোকেট ইয়াছিন খোকন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল। সভার শুরুতে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্পনপূর্বক শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট হুমায়ুন আকতার মোস্তাক, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট সুনীল সরকার, এডভোকেট কামরুন নাহার, এডভোকেট আবু তৈয়ব কিরন, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক এডভোকেট রাশেদুল আলম রাশেদ, এডভোকেট উজ্জল সরকার, এডভোকেট আবদুল্লাহ আল মামুন, এডভোকেট জিকো বড়ুয়া, এডভোকেট মোহাম্মদ ইমরান, এডভোকেট হাসান মুরাদ, এডভোকেট অহিদুল্লাহ, এডভোকেট রুবেল পাল, এডভোকেট সেলিম আনসার রানা, এডভোকেট রূপম রায়, এডভোকেট শাহেদ উল আলম সাইমুন, এডভোকেট রিগ্যান বড়ুয়া, এডভোকেট জুবাইদা সরওয়ার চৌধুরী নিপা, এডভোকেট উম্মে হাবিবা, এডভোকেট মোহাম্মদ রাজীব খান, এডভোকেট শাহাদাত হোসেন সিরাজী, এডভোকেট মান্না দে এবং চট্টগ্রাম কর আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে রজত সাহা রনি, এনায়েত উল্লাহ, শাহাদাত হোসেন, সুবাস বোস।
ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ :
৩৩নং ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ’র উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস স্থানীয় ওয়ার্ড কার্যালয়ে পালিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মহানগর যুবলীগ আহবায়ক কমিটির সদস্য আলহাজস্ব হাসান মুরাদ বিপ্লব। মহানগর যুবলীগ সদস্য খোরশেদ আলম রহমান এর সভাপতিত্বে ও মহানগর যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, মুক্তিযোদ্ধা বেলায়েত হোসেন, আওয়ামীলীগ নেতা হাজী ইমরান কাদের, জাহাঙ্গীর সিদ্দিকী, নটন পাল, মঞ্জুর মোর্শেদ, সবির আহমেদ, কামাল চৌধুরী, সাবেক ছাত্রনেতা তাজউদ্দিন রিজভী, সাইফুদ্দিন আহমেদ, আবসার আহমেদ, কামরুল হক, তাজুল ইসলাম মামুন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবদুল আজিজ, এনামুল হক, শাহীন চৌধুরী, সেকান্দর মিয়া, তারাপদ দাশ, আবদুল মতিন, যুবনেতা মিজানুর রহমান জসীম, জ.ই. লিটন, সুজিত দাশ, মো. ইদ্রিস, আলাউদ্দিন বাপ্পী, মো. পারভেজ, শওকত হোসেন, আকতার মিয়া, রাশেদুল আলম, মিনারুল ইসলাম মিনু, মো. ওসমান, ফিরোজ মিয়া, মো. ফারুক, মো. নিয়াজ, মো. রুবেল, মহানগর ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অসিউর রহমান, সদস্য কায়সার হামিদ, অনিন্দ্য দেব, মো. রাশেদ, ফরহাদ হোসেন রুবেল, মো. আরাফাত প্রমুখ ।
চিটাগাং কিন্ডারগার্টেন ও হাজেরা-তজু স্কুল এন্ড কলেজ : চিটাগাং কিন্ডারগার্টেন ও হাজেরা-তজু স্কুল এন্ড কলেজ এর সমন্বিত আয়োজনে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মরণে ‘ফ্রি চক্ষুসেবা ও পুষ্টি সচেতনতা ক্যাম্প’১৮’ পুরাতন চান্দগাঁও থানার সানোয়ারা আবাসিক এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ও উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪ নং চান্দগাঁও ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দীন খালেদ সাইফু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সানোয়ারা ইসলাম বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির সদস্য নাজমুল হক নজু, চিটাগাং কিন্ডারগার্টেন ও হাজেরা-তজু স্কুল এন্ড কলেজ এর উপদেষ্টা পর্ষদের সদস্য মোহাম্মদ আনিসুর রহমান ও জনাব জাহাঙ্গীর আলম। উক্ত ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন চিটাগাং কিন্ডারগার্টেন এর অধ্যক্ষ জনাব ফাতেমা ইয়াছমিন ও হাজেরা-তজু স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক জনাব সজল কুমার দত্ত এবং সকল শিক্ষক, কর্মচারীবৃন্দ। ক্যাম্পে সকাল সাড়ে ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ছিল শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভীড়। ক্যাম্পের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে শতকরা ৫০ ভাগ শিক্ষার্থী চোখের সমস্যা, পুষ্টিহীনতা ও রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে। উক্ত ক্যাম্পে চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুষ্টিকর খাবার ও দৈনন্দিন পরিমিত খাদ্য তালিকার চার্ট প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার পরিকল্পনা করে এবং সে ষড়যন্ত্রের ধারা এখনও অব্যাহত আছে। তাই সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। এসময় বক্তারা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার এবং মুক্তিযুদ্ধের মন্ত্রে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নেয়ার আহবান জানান। বিজ্ঞপ্তি। বিজ্ঞপ্তি