নগরীর অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালে ‘ওয়ার্ল্ড প্রিম্যাচিউরিটি ডে’ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাসপাতাল মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রয়াস চট্টগ্রাম’র অধ্যক্ষ লেফটেনেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ মাহবুব মোরশেদ। এছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন হাসপাতালের চেয়ারম্যান ওয়াহিদ মালেক। এছাড়া হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু রোগ বিভাগের প্রধান সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. ফয়সাল আহমেদ, গাইনি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. দিল আনজিজ বেগম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ডা. এএন রাও ও চিফ মার্কেটিং অফিসার অমিতাভ ভট্টাচার্য্য উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সারাবিশ্বে প্রতি বছর এক কোটি ৫০ লাখ নবজাতক ৩৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্মগ্রহণ করে। অর্থাৎ প্রতি ১০টি শিশুর মধ্যে একটি প্রিম্যাচিউর শিশু জন্মায়। তাদের মধ্যে অনেকেই থাকে স্বল্প ওজনের বা ২ হাজার ৫০০ গ্রামের কম। এসব শিশুর বেঁচে থাকাই বড় চ্যালেঞ্জ। ফলে এ ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। নিউমোনিয়ার পর বিশ্বে নবজাতক-মৃত্যুর বড় একটি কারণ এই প্রিম্যাচিউর বার্থ অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই শিশুর জন্ম। অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা প্রিম্যাচিউর বেবি জন্মের পর তাদের যথাযথ চিকিৎসাসেবা দিয়ে তাদের সুস্থ করে তুলেছেন। অনুষ্ঠানের শেষে হাসপাতালে জন্ম নেয়া প্রিম্যাচিউর শিশুদের হাতে উপহার তুলে দেয়া হয় এবং তাদের মা-বাবারা সেই সময়ের বিভিন্ন অনূভুতি প্রকাশ করেন। মা-বাবারা অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালের সেবা মানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাদের অভিমত, সেই মূহুর্তগুলো তাদের জীবনের সবচেয়ে কঠিন ছিল। বিজ্ঞপ্তি