বর্ণিল আয়োজনে বন্দর দিবস উদযাপিত

4

বন্দরের সব জাহাজে ১ মিনিট হুইসেল বাজানো, পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, রোগীদের বিশেষ খাবার পরিবেশনসহ নানা আয়োজনে উদযাপিত হলো দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বন্দর ভবন, বন্দরের বিভিন্ন চত্বর, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরা ব্যানার ফেস্টুনে সাজানো হয়।
১৩৮তম বন্দর দিবসের কর্মসূচি শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামানের মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে। এতে দেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সক্ষমতা বাড়াতে বন্দরের চলমান ও ভবিষ্যৎ প্রকল্প, পরিকল্পনা, অগ্রগতি তুলে ধরেন তিনি।
কথা বলেন মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, বে টার্মিনাল, লালদিয়া টার্মিনাল, পিসিটি, এনসিটি, সিসিটি নিয়ে।
গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা ১ মিনিটে বন্দরে অবস্থানরত সব জলযান ও জাহাজ থেকে একযোগে ১ মিনিট হুইসেল বাজানো হয় বন্দর দিবস উপলক্ষে। খবর বাংলানিউজ’র
সকাল ১০টায় বন্দর ভবন চত্বরে বন্দর চেয়ারম্যান জাতীয় পতাকা এবং বন্দর সদস্য বন্দরের পতাকা উত্তোলন করেন।
এরপর বন্দরের সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কেক কেটে শুভেচ্ছা জানান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান।
দুপুরে বন্দর হাসপাতালের রোগীদের বিশেষ খাবার পরিবেশন করা হয়। বাদে জুমা বন্দর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বন্দর ও দেশের উন্নতির জন্য দোয়া করা হয়।