গহিরায় নৌকার নির্বাচনী জনসভা : এক কালের অবহেলিত রাউজানকে আধুনিক ও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ার কারিগর এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীকে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার আহবান জানিয়েছেন রাউজানের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা। তারা বলেন, পর পর তিনবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ফজলে করিম এ পর্যন্ত বিধ্বস্ত এই জনপদকে কিভাবে সাজিয়ে তুলেছেন তার সাক্ষী রাউজানের ৬ লক্ষ মানুষ। তিনি শত শত কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন জনপদ আর জনগণের কল্যাণে। তার চিন্তা, চেতনা মননে শুধুই রাউজানের অগ্রগতি আর জনগণের কল্যাণ। সোমবার রাউজান পৌরসভার গহিরা ৩নং ওয়ার্ডে আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় বক্তরা এই আহবান জানান। ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী মো.ইকবালের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট প্রার্থী এবি এম ফজলে করিম চৌধুরী। রাউজান উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পিবলু চৌধুরীর পরিচালনায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য কাজী ওহাব, রাউজান থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম সমিতি ওমানের সভাপতি মোহাম্মদ ইয়াছিন চৌধুরী সিআইপি, রাউজান পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, রাউজান উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজিয়া খানম, রাউজান থানা আওয়ামী লীগ নেতা তারুণ্যের অহংকার ফারাজ করিম চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেত্রী নাছিমা আকতার, নাজমা রহমান রুহি প্রমুখ। বক্তারা ফজলে করিমকে আগামী ৩০ ডিসেম্বর নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহবান জানান।
এ বি এম ফজলে করিম বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ড দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনতার প্রতীক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতীক, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতীক নৌকায় ভোট দিন। পরে ফজলে করিম চৌধুরী গহিরা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গণসংযোগ করেন এবং জনগণের সাথে কুশল বিনিময় করেন।
লাঙ্গলে ভোট দেয়ার আহব্বান মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী : বাঁশখালীর সাবেক সাংসদ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, দিনমজুর ও শ্রমিকের পেটে লাথি মেরে এক শ্রেণীর মানুষ এতদিন শোষণের স্ট্রিম রোলার চালিয়েছে। তারা সাধারণ মানুষকে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি, হয়রানি ও সন্ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বাঁশখালীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সন্ত্রাসী কায়দায় অবৈধ ট্যাক্সের নামে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে।
তিনি আরও বলেন, বিগত ২০ বছরে বাঁশখালীবাসী অনেক জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। সাধারণ মানুষ অকারণে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলার আসামী হয়েছে । এ নির্যাতন নিপীড়নের জবাব সাধারণ মানুষ ব্যালটের মাধ্যমে দিবে ইনশাআল্লাহ। শোষণমুক্ত বাঁশখালী গড়তে ৩০ ডিসেম্বর লাঙ্গলে ভোট দেয়ার আহব্বান জানান।
১৯ ডিসেম্বর বাঁশখালীর সরল ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী পথসভায় মহাজোট তথা জাতীয় পার্টির মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী একথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ফিরোজ রশিদ তালুকদার, উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুহবুবুল আলম, জাপা নেতা নুরুল ইসলাম, ছাত্রনেতা মামুনুর রশিদসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ। পরে বিশাল মিছিল সহকারে সরল ইউনিয়নের হারুন বাজার, কালাইয়ার দোকান, জালিয়াখালী বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে পথসভায় বক্তব্য দেন।
বোয়ালখালীর শাকপুরায় গণসংযোগে আবু সুফিয়ান : চট্টগ্রাম-৮ আসনের (বোয়ালখালী, চান্দগাঁও, পাঁচলাইশ ও বায়েজিদ) ধানের শীষের প্রার্থী আবু সুফিয়ান ১৯ ডিসেম্বর সকালে ধানের শীষের পক্ষে বোয়ালখালী উপজেলার ৪ নং শাকপুরা ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন। তিনি শাকপুরা চৌমুহনি থেকে শুরু করে আনিছ তালুকদার পাড়া, ইয়াছিন তালুকদার পাড়া, আমৃতলা, ঘোষখিল, মিলিটারী পোল, আজগর আলী স্কুল, গোল মুন্সির হাট, কাজী বাড়ী, মোনার বাপের টেক, পশ্চিম শাকপুরা ছৈয়দ আলম টেকসহ বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ মানুষের সাথে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় শাকপুরার বিভিন্ন শ্রেণীর পেশা মানুষ এবং দলীয় নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের জনসাধারণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার সাথে গণসংযোগে অংশ নেয়। এ সময় তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে অবহেলিত বোয়ালখালীকে আমার শ্রম, মেধা, চিন্তা, চেতনা ও নিরলস কাজের মাধ্যমে উন্নয়নের মডেল উপজেলা হিসাবে গড়ে তুলবো। এই এলাকার মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন, যাতায়ত ব্যবস্থা ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে আন্তরিকভাবে কাজ করবো। নির্বাচিত হলে আমার প্রথম কাজ হবে বোয়ালখালীবাসীর দুঃখ কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন করা। গণসংযোগকালে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন লিপু, বোয়ালখালী উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি জানে আলম, বোয়ালখালী পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইসহাক চৌধুরী, বোয়ালখালী উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহেদা আকতার শেফু, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, নগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, বিএনপি নেতা আহমদ নবী, আইয়ুব খান, রহমত আলী, শাকপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল বশর, সাবেক চেয়ারম্যান শওকত আলী, সাধারণ সম্পাদক আহমদুর রহমান আইয়ুব মেম্বার, জাহাঙ্গির কবীর চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
কাপ্তাইয়ে দীপঙ্কর তালুকদার ও মনি স্বপনের নির্বাচনী গণসংযোগ : আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের পক্ষে পার্বত্য অঞ্চলে বিজয়ের বাতাস বইতে শুরু করায় বর্তমান ক্ষমতাসীদের মাথায় হাত দেওয়া শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করে ২৯৯নং রাঙ্গামাটি আসনের ধানের শীষ তথা জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক উপমন্ত্রী মনি স্বপন দেওয়ান বলেন, দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে আগামী ৩০ ডিসেম্বর ধানের শীষে আপনাদের মুল্যবান ভোট প্রদান করে গণতন্ত্রের মা ১৬ কোটি মানুষের মা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবই ইনশাআল্লাহ। বুধবার রাজস্থলী উপজেলার রাজস্থলী বাজারের বটতলায় নির্বাচনী প্রচারণায় মনি স্বপন দেওয়ান সমগ্র উপজেলাবাসীর প্রতি এ আহবান জানিয়ে আরো বলেন, সারা দেশের ন্যায় পাহাড়ের জনগণও বহু বছর পর তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার একটি সুযোগ পেয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, লুন্ঠনকারী বাকশালীদের বিদায়ের মধ্যে দিয়ে ব্যালটের মাধ্যমে উচিৎ জবাব দিতে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের ডাকে সাড়া দেওয়ার আহবান জানান বিএনপি সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী মনিস্বপন দেওয়ান। এ সময় কেন্দ্রিয় বিএনপি নেতা এডভোকেট দীপেন দেওয়ান, রাঙামাটি জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দীপেন দীপু, কাপ্তাই উপজেলা চেয়ারম্যান দিলদার হোসেনসহ জেলা ও উপজেলার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, রাজস্থলী উপজেলা বিএনপি সভাপতি জাহিদুল আলম জাহেদ। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দীপময় তালুকদার, আবুল হাসেম মেম্বার, এমদাদুল হক মিলন, শামীম আহম্মদ রুবেলসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর থেকে পুরো উপজেলায় অন্তত ১০টি নির্বাচনী সমাবেশ ও উঠান বৈঠক করে স্থানীয় জনসাধারণকে আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহবান জানানো হয়।
এদিকে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড়ি- বাঙালি সকলের সমান অধিকার নিশ্চিতে নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার আহবান জানিয়েছেন দীপংকর তালুকদার। সকল সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতীকই নৌকা। সেই নৌকাই শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের প্রতীক। পার্বত্য অঞ্চলে যা উন্নয়ন করেছেন, অতীতে কোনো সরকার এমন উন্নয়ন দেখাতে পারেনি। বর্তমান আঞ্চলিক সংগঠনের সিংহ প্রতীকের পদপ্রার্থী উষাতন তালুকদার ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালের নির্বাচনে বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ভোট ডাকাতি করে ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন বাস্তবায়ন করতে পারেননি। বন্দুকের নল দিয়ে আবারো ভোট ডাকাতির আশা করা উচিত হবে না।
গত মঙ্গলবার রাজস্থলী বাজারে নির্বাচনী প্রচারণা সভায় তিনি এ কথাগুলো বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উবাচ মারমা। সাধারণ সম্পাদক পুুচিংমং মারমার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অংচাপ্রু মারমা, দপ্তর সম্পাদক রফিক আহম্মদ তালুকদার, কাউখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অংসুপ্রু চৌধুরী, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উথিনসিন মারমা, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নিউচিন মারমা, উথোয়ামিন মারমা, রাখাল চন্দ্র দাশ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অংনুচিং মারমা প্রমুখ। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মংউচিং মারমা ময়না, আবদুল ওয়াদুদ, পুলক বড়ুয়া, ঞোমং মারমা, হারাধন কর্মকার, রেঅংগ্যা মারমা, লংবতি ত্রিপুরা, নুর মোহাম্মদ কাজল, বিপুল ত্রিপুরা, জাহাঙ্গীর আলম, আবু তৈয়ব প্রমুখ। তিনি জনসভা শেষে ইসলামপুর বাজার, শফিপুর ও বাঙ্গালহালিয়া বাজারে পথ সভা করেন।
ফটিকছড়িতে ইসলামী ফ্রন্টের নির্বাচনী প্রচারণা : চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসন থেকে নির্বাচিত হলে অবহেলিত যোগাযোগ ও চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমেদ মাইজভান্ডারী । তিনি বলেন, এখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারেই অনুন্নত। তিনি গতকাল বুধবার বিকেলে উপজেলার বক্তপুর, শান্তিরহাট, আজাদী বাজার, ধর্মপুর, আবদুল্লাহপুর, কমিটি বাজার, জাহানপুর, সৈয়দ বাজার, বৌদ্ধমন্দির এলাকায় গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন। এসময় তিনি আজাদী বাজার এবং বক্তপুরে নির্বাচনী কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, বিগত সময়ে দু-বছর পর পর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোর মেরামত এবং সংস্কার না করায় জনগণের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে। অথচ সরকার সারাদেশের মত ফটিছড়িতেও গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক বরাদ্দ দিয়েছে।
অপরদিকে, উপজেলার ৭ লাখ মানুষের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুবই নাজুক। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং উপজেলা সদরের ২০ শয্যা হাসপাতলে নামেমাত্র ভবন নির্মিত হলেও চিকিৎসা ব্যবস্থা খুবই অপ্রতুল। চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে উপজেলার উত্তর এবং দক্ষিণে দুটি মাতৃসদন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হবে। তিনি বলেন, নির্বাচিত হলে উপজেলার এসব সমস্যা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমাধান করা হবে। এর আগে সকালে তিনি উপজেলার পাইন্দং, ভুজপুর, নারায়নহাট, দাঁতমারা, নেপচুন চা-বাগান এলাকায়ও ব্যাপক গণসংযোগ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ফ্রন্টের নেতা এইচ এম মনজুরুল আনোয়ার চৌধুরী, এস এম জাহাঙ্গীর আলম, মুহাম্মদ শাহজালাল, হোসেন উদ্দিন, এইচ এম ফিরোজ, শহীদুল্লাহ কায়সার, তারেক হোসেন, মাস্টার মুহাম্মদ ফয়েজ ও মামুন উদ্দিন প্রমুখ।
বক্সির হাটে নৌকার পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগ : চট্টগ্রাম-৯ কোতোয়ালী-বাকলিয়া আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের পক্ষে দেওয়ান বাজার ও বক্সিরহাট ওয়ার্ডে ভোট চেয়ে গণসংযোগ করেন যুবলীগ কেন্দ্রীয় সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু।
তিনি ঘরে ঘরে গিয়ে বর্তমান সরকারের সাফল্য ও উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, দেশের উন্নয়নের চাকাকে আরো গতিশীল করতে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের কোন বিকল্প নাই। গণসংযোগকালে আরও ছিলেন দেওয়ানবাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান সিদ্দিকী, আবদুর রহিম জিল্লু, শিহাব উদ্দিন, সাবের আহমেদ, জাকের আহমেদ খোকন, মহানগর যুবলীগ নেতা আনিফুর রহমান লিটু, মো. সোহেল, নুরুল আমিন, আলাউদ্দিন, ইরশাদ ইফতেখার, জাহেদুল হক মার্শাল, রাশেদ, সোহেল, মহিউদ্দিন, হুমায়ন, অভি, আসিফ শাহিন, ইমরান সামি, রাহাত, তানভীর, আহাদ, মহিউদ্দিন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নির্বাচনী রোডশো : বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট মহানগর শাখার উদ্যোগে গতকাল বুধবার জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীদের সমর্থনে এক নির্বাচনী রোড-শোর উদ্বোধন করেন সংগঠনের সভাপতি আমিনুল হক বাবু। এ সময় বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মো. সালাউদ্দীন, আসাদুজ্জামান খান, মো. আবু ছিদ্দীক, ইঞ্জিনিয়ার নুরুজ্জামান, দিদার হোসেন, মোকসুদ আলী, মিজানুর রহমান, আবদুল হালিম, আলী আশরাফ সজিব, রিদোয়ানুল কবির প্রমুখ। নির্বাচনী রোড-শো’টি আন্দরকিল্লা থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিজ্ঞপ্তি