মাসুদ নাসির, রাঙ্গুনিয়া
বিকেল হলেই চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল মাঠে প্রতিদিনই চলে নারী পুরুষের ফুটবলসহ নানা ক্রীড়ার আয়োজন। এলাকার শিশু কিশোরদের ক্রিকেট, হ্যান্ডবল, ফুটবল খেলার অনুশীলন। সবাই দাড়িয়ে উপভোগ করে মাঠে জমজমাট ক্রীড়া নৈপুণ্য। এ মাঠ থেকে দেশের অনেক নামী-দামী খেলোয়াড় সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় দলে অনেকে খেলেছে এ মাঠ থেকে ফুটবল খেলে। এখান থেকে দেশের আলোচিত খেলোয়াড় মারি ও মোহামেডান দলের অধিনায়ক বিপ্লব মার্মাসহ অনেক নাম করা খেলোয়াড় সৃষ্টি হয়েছে। মাঠ থেকে আলোচিত খেলোয়াড় হিসেবে ডাক্তার শৈলামং চৌধুরী, প্রয়াত সাবেক হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, সন্তুষ দাশ, প্রয়াত অনন্ত চৌধুরী, মংচিলা মার্মা, বাবলা খিয়াং, মং ষ্টিফেন চৌধুরী প্রয়াত সাবেক হাসপাতার পরিচালক, বিজয় মার্মা, লড়াই, বাদল খিয়াং, প্রয়াত হাসপাতালের চীফ একাউন্টটেট, স্বপন দাশ, প্রয়াত বাবুল বিশ্বাস, প্রয়াত মো. বাদশা, আসলাম খানসহ অনেকে। এ মাঠ এক সময় নানা টুর্নামেন্ট হতো।
মাঝ খানে মাঠের অবস্থা খেলা উপযোগী না হওয়ায় ঝিমিয়ে পড়েছির এলাকার ক্রীড়াঙ্গন। এখন পুরদমে প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এখানে পাহাড়ি তরুণীরা ফুটবল হ্যান্ডবলসহ মেতে রেখেছে নানা ক্রীড়া নৈপুণ্য। হাসপাতালের নানা দিবস হাসপাতাল ডে উপলক্ষে এ মাঠ সরব থাকে। হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার প্রবীর খিয়াং জানান, মাঠটি সবার জন্য উন্মুক্ত। এলাকার ক্রীড়াঙ্গন সরব রাখার ক্ষেত্রে আমরা সব সময় গুরুত্ব দিয়। সামেনে একটি বড় ধরনের ফুটবল টুর্নামেন্ট করার জন্য আমরা উদ্যোগ নিচ্ছি এলাকার যুব সমাজকে মাদক থেকে রক্ষার জন্য ক্রীড়ার কোন বিকল্প নেই।