নতুন বাংলাদেশ গড়তে জামায়াতের নেতাকর্মীদের ভূমিকা রাখতে হবে : আমীরে জামায়াত

1

 

জনগণের কাক্সিক্ষত নতুন বাংলাদেশ গড়তে জামায়াতের নেতাকর্মীদের ভূমিকা রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। রবিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর দেওয়ানবাজারস্থ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ শাহজাহানের সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ, চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর, সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যাপক আহসান উল্লাহ, মুহাম্মদ জাফর সাদেক ও মুহাম্মদ আমিরুজ্জামান, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আমীর অধ্যাপক নুরুল আমিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আমীর আনোয়ারুল আলম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরী নায়েবে আমীর ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ ও মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, নগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, রাঙামাটি জেলা আমীর অধ্যাপক আবদুল আলিম, খাগড়াছড়ি জেলা আমীর অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল মোমেন, বান্দরবান জেলা আমীর আবদুস সালাম আজাদ, উত্তর জেলা সেক্রেটারি আলাউদ্দিন সিকদার, দক্ষিণ জেলা সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা বদরুল হক, চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা খাইরুল বাশার, মুহাম্মদ উল্লাহ, ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস ও মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরী, নগর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, নগর কর্মপরিষদ সদস্য ডা. ছিদ্দিকুর রহমান, অফিস সম্পাদক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন চট্টগ্রাম মহানগরী সভাপতি এস এম লুৎফর রহমান, ছাত্রশিবিরের মহানগর উত্তরের সভাপতি ফখরুল ইসলাম, দক্ষিণের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, চবি শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মো. ইব্রাহিম, উত্তর জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি শেখ সাজিদ চৌধুরী, পূর্ব জেলা সভাপতি রাশেদ চৌধুরী, পশ্চিম জেলা সভাপতি আইয়ুবুল ইসলাম, আইআইইউসির সেক্রেটারি আমিরুল ইসলাম তুহিন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার গত দেড় যুগ ধরে বিরোধী মতের লাখ লাখ মানুষকে হত্যা, গুম, জুলুম-নির্যাতন চালিয়েছে। এ জুলুমের সবচেয়ে বড় শিকার হয়েছে জামায়াতে ইসলামী। স্বৈর শাসনামলে দেশের মানুষের ভোটাধিকার, মৌলিক নাগরিক অধিকার, বিরোধী মতের সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং করার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। আওয়ামীলীগ সরকার দেশের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আমরা আশা করি, অন্তর্র্বর্তী সরকার যৌক্তিক সময়ে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরের সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। বিজ্ঞপ্তি