দেশের উন্নয়নে মৎস্যচাষিদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

1

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেছেন, দেশের উন্নয়নে মৎস্যচাষিদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সরকার এতে সর্বোচ্চ সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। চিংড়ি মাছ উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রান্তিক চাষিদের প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। স্টেক হোল্ডার ও চাষীদের নিয়ে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা তৈরি করতে হবে। এতে মৎস্য চাষীরা সুফল পাবে। গত রবিবার চকরিয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন মোহানা’য় রামপুর মৌজার মৎস্য অধিদপ্তরাধীন সরকারি চিংড়ি এস্টেটের ইজারা গ্রহীতা ও মৎস্য সেক্টরের স্টেক হোল্ডারদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, চকরিয়া উপজেলার রামপুর মৌজার চিংড়ি জোন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনে সুপারিশ করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এছাড়া চিংড়ি মাছের রোগ সনাক্তে একটি ল্যাব প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সহায়তা করা হবে। চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এ মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ। সভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. হেমায়েত হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. জিয়া হায়দার চৌধুরী, উপপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান হাবিব খান, উপপরিচালক (চিংড়ি শাখা) এসএম মনিরুজ্জামান, উপপরিচালক অধীর চন্দ্র দাস, সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ইয়ামিন হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা, চকরিয়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আনোয়ারুল আমিন, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত), বদরখালী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ, কোস্টগার্ড, চকরিয়া চিংড়ি এস্টেটের ১০ ও ১১ একর চিংড়ি প্রজেক্টের ইজারা গ্রহীতা, মৎস্য চাষী ও মৎস্যজীবী প্রতিনিধিগণ।