তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে দেশিয় সংস্কৃতি ঐতিহ্য ফিরে পাবে

2

চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে নান্দনিক চট্টলার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো বর্ষাবরণ উৎসব। ৩ জুন সন্ধ্যায় এই উৎসব উদ্বোধন করেন ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহব্বায়ক, নিয়াজ মোহাম্মদ খান। এসময় তিনি বলেন, বর্ষা বরণ বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য। গত পনেরো বছর অপসংস্কৃতির কারণে দেশিয় সংস্কৃতির আয়োজন কুক্ষিগত ছিলো। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নতুন কুড়ির আয়োজনের মাধ্যমে শিশুদের সাংস্কৃতিক প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। পরবর্তী বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া নতুন কুড়ির আয়োজনকে অনন্য উচ্চতার নিয়ে গেছেন। আগামীর রাষ্ট্রনায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফায় দেশিয় সংস্কৃতিতে ঐতিহ্য ফিরাতে আহবান জানানো হয়েছে। ৩১ দফা বাস্তাবায়ণ হলে বর্ষা বরণ উৎসবের মত বাংলা সংস্কৃতির আয়োজন দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে এবং গ্রাম বাংলার হারানো ঐতিহ্য ফিরে যাবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন নান্দনিক চট্টলার প্রেসিডেন্ট লায়ন ড. ইসমত আরা বেগম। শিল্পকলা একাডেমি ও শিশু একাডেমির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, নৃত্যানুষ্ঠান ও তারকা কণ্ঠশিল্পীর গানের পরিবেশনায় পুরো আয়োজন ছিল মুখরিত। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন শিল্পকলা একাডেমির জেলা কালচারাল অফিসার সৈয়দ মুহাম্মদ আয়াজ খান। প্রধান আলোচক ছিলেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুল ইসলাম ইউসুফ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আবুল হোসেন, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি সৈয়দ কুদরত-খোদা তোতন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় করেন নান্দনিক চট্টলার উপদেষ্টা মো. মাহবুবুর রহমান সাগর ও নান্দনিক চট্টলার প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক ইলিয়াছ রিপন। আয়োজক কমিটির পক্ষে বক্তব্য দেন নান্দনিক চট্টলার উপদেষ্টা মো. জসিম উদ্দীন চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা আবু তাহের চৌধুরী, উপদেষ্টা লায়ন মোহাম্মদ আরজু খান, উপদেষ্টা লায়ন মুছা বাবলু, উপদেষ্টা সেলিনা মাহবুব, উপদেষ্টা মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, নান্দনিক চট্টলার সেক্রেটারী জুম বৃষ্টি, প্রধান সমন্বয়কারী তানজিন নিপা।
বক্তব্য দেন কামাল উদ্দিন, লায়ন এম এ মান্নান এমজেএফ, কামরুল কায়েস চৌধুরী, হাকিম আলী, তৌহিদ উদ দৌজা ভূঁইয়া, শফিকুল ইসলাম রাহি, ডা. আর কে রুবেল, মো. মেজবাহ উদ্দিন, শাহ মো. ইকবাল বাহার, শাওন পান্থ, দোস্ত মোহাম্মদ। উপস্থিত ছিলেন নেছার আহম্মেদ খান, রকিবুল ইসলাম সোহেল, নোমান উল্লাহ বাহার, সহিদুল হক চৌধুরী, আফরোজা সুলতানা পূর্ণিমা, শেখ ইমরান উদ্দিন, মাহতাব উদ্দিন, খালেদা চৌধুরী, নিশি চৌধুরী, মীম চৌধুরী প্রমুখ। চিত্রাংকন পরিচালনা কমিটির দায়িত্বে ছিলেন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান, মহাসচিব মো. আফজাল খান, প্রধান সমন্বয়কারী ফারহানা যুথী। নৃত্য পরিচালনায় ছিলেন নৃত্যম একাডেমির পরিচালক সোমা বোস ও চারুতা নিত্যকলা একাডেমির পরিচালক ফজলে আমিন শাওন। সংগীত পরিবেশন তাসনিম জারিন ইসমি, প্রিয়া ভৌমিক, ইকবাল পিন্টু, আহমেদ নুর মাসুদ, মৌ চৌধুরী, ফ্লোরা, পিংকি সোলজার, সাথী, দিদার, এ আর বাবলু, বাউল মোজাহের, আফরোজা বেগম জলি, মেঘলা, নাহিদ। বিজ্ঞপ্তি