চট্টগ্রামস্থ টেকনাফ সমিতির উদ্যোগে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান, গুণীজন সংবর্ধনা ও পারিবারিক মিলনমেলা গত ২৫ এপ্রিল সন্ধ্যায় নগরীর একটি কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে টেকনাফের ২০জন মেধাবী ও সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীকে বৃত্তির নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ৪ বিশিষ্ট গুণীজন ও ২টি সেরা প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। গুণীজনেরা হলেন- শিল্পোদ্যোক্তা হাজী এম.এ. কালাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. রফিক আহমদ, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব নজির আহমদ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ ও চাইল্ড হেমাটোলজি এন্ড অনকোলজি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. একেএম রেজাউল করিম। সংবর্ধিত প্রতিষ্ঠান হলো টেকনাফের ‘হ্নীলা গুলফরাজ-হাশেম ফাউন্ডেশন’ ও ‘মঈন উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজ।’
সমিতির সভাপতি মুখতার আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্য দেন ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও সমিতির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো. কামাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন ও উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহামেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ মমতাজ উদ্দীন কাদেরী, উপদেষ্টা জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সরওয়ার আলম, সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল আলম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাবেক ডিন ও সমিতির শিক্ষা কমিটির আহব্বায়ক অধ্যাপক ড. রাশেদ মোস্তফা, অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন কমিটির আহব্বায়ক খলিলুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিক উল্লাহ। গুণীজনদের মধ্যে বক্তব্য দেন নজির আহমদ ও ডা. একেএম রেজাউল করিম। আলী প্রয়াসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ মো. আয়াজ উদ্দীন। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাফিজা আক্তার খুকী ও ফরহাদ উদ্দিন রানা। অনুষ্ঠানে সমিতির সদস্যদের ৪ কৃতী সন্তানকে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। শেষে সমিতির দাতা সদস্য, আজীবন সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা মেজবানে অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্তি
