জামালখানে ছাত্রলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সদরঘাট থানা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল ও কৃষক দলের উদ্যোগে ২০ অক্টোবর বিকালে নগরীর কদমতলীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। পশ্চিম মাদারবাড়ি টং ফকিরের মাজারের সামনে থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ডিটি রোড প্রদক্ষিণ করে কদমতলী মোড়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতন হলেও স্বৈরাচারের দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে। তারা গভীর রাতে জামাল খানে বিক্ষোভ মিছিল করার দুঃসাহস দেখিয়েছে। প্রশাসনের নির্লিপ্ততায় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এই সুযোগ নিয়েছে। এই সব সন্ত্রাসীদের বিররুদ্ধে মামলা হলেও প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার করছে না। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হাজারো শহীদদের রক্তের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যারা এদেশের ছাত্র জনতার উপর গণহত্যা চালিয়েছে তাদের এই দেশে রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। অবিলম্বে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সদরঘাট থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ইয়াসির আরাফাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সহ সম্পাদক নুর জাহেদ বাবলু, যুবদল নেতা আশরাফুল আলম রাজিব, চট্টগ্রাম মহানগর কৃষকদলের সাবেক ১নং সদস্য মো. আজম খান, সদরঘাট থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আনোয়ারুল আবেদীন মুন্না, থানা ছাত্রদলের আহবায়ক ইউনুস মিয়া জুয়েল, সিনিয়র যুগ্ম আহŸায়ক নাহিদ আলী, থানা কৃষক দলের সদস্য সচিব সিজ্জাদ হোসেন সাব্বির, ওয়ার্ড যুবদল নেতা নাঈম উদ্দীন, সদরঘাট থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহব্বায়ক আব্দুল মোনাফ টুটুল, মুহিদুল ইসলাম তুহিন, আল আমিন, থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহব্বায়ক রিয়াজ, সদস্য শহিদ, থানা জিয়া সাইবার ফোর্সের সভাপতি ফয়েজ আহমেদ বাপ্পী, ছাত্রদল নেতা সোহেল রানা, ওয়ার্ড কৃষকদলের আহবায়ক সামসু, কৃষক নেতা মো. আরিফ, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইফতেখার হাসান মুরাদ, মো. পারভেজ, ইব্রাহিম খলিল, যুবদল নেতা অভি, হিমু, ইমন, ফারুক প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি