নাসিরাবাদ স্পোর্টিং ক্লাবের আয়োজনে এমেচার ক্রিকেট লীগে তৃতীয় আসরে গতকাল দুটি খেলা অনুষ্টিত হয় ওমেন কমপ্লেক্স মাঠে। । দিনের ১ম খেলায় চিটাগং মাস্টার্স ৫ উইকেটে হোয়াইট হাক্কানী সি সি কে পরাজিত করে। চিটাগং মাস্টার্স টসে জিতে বোলিং করার যে সিদ্ধান্ত নেয়। হাক্কানী সি সি ১৮ ওভার ৪ বল খেলে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান সংগ্রহ করে। দলের পক্ষে আলি নওশাদ ৪১ এবং তারেক মুন্না ৩৩ রান করেন। চিটাগং মাস্টার্সের আরাফাত, নাইম এবং সনি ৫ যথাক্রমে ২টি করে উইকেট নেন।
১৩৩ রানের জবাবে ইকরাম এবং আরাফাতের দারুন ব্যাটিংর এর সৌজন্যে ১৮ ওভার ২ বল খেলে জয়ের বন্দরে পৌছায় চিটাগং মাস্টার্স। ইকরাম অপরাজিত ৫৪ এবং আরাফাত ২০ রান করেন। হাক্কানীর আদনান ২৩ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। চিটাগং মাস্টার্সের আরাাফাত অলরাউন্ড নৈপুন্যের জন্য ম্যাচ সেরা হন। তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সাবেক জেলা দলের কৃতি খেলোয়াড় মাসুম উদ দৌলা। দিনের ২য় খেলায় নাইনটিজ উইলো ১০৮ রানের বিশাল ব্যবধানে আগ্রাবাদ মাস্টার্সকে পরাজিত করে। সকালে টসে জিতে ব্যাট করে নাইনটিজ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২১৯ রানের পাহাড় সমান স্কোর সংগ্রহ করে। দলের পক্ষে মাসুদ ৬৯, জকি ৫৮ এবং মানিক ৫৫ রান করেন রান করেন। আগ্রাবাদের জামশেদ ২টি উইকেট নেন। ২২০ রানের লক্ষ্যে খেলতে একাই লড়ে যান আগ্রাবাদের ফারুক টিটো। তিনি ৩৬ বলে ৬৭ রান করে আউট হওয়ার পর আগ্রাবাদের হার নিশ্চিত হয়ে যায়। অবশেষে ১১০ রানে অলআউট হয় পুরো দল। নাইনটিক উইলোর মর্তুজা ১৬ রান দিয়ে ২টি এবং জকি, মুরাদ, মানিক, ইমরান, রিপন এবং মাসুদ সকলে ১টি করে উইকেট নেন। জকি তার অলরাউন্ড নৈপুন্যের জন্য ম্যাচ সেরা হন তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন এডিশনাল ডিসট্রিক্ট এবং সেশন জজ আব্দুল্লাহ আল মামুন।