চন্দনাইশ প্রতিনিধি
দাওয়াতে ঈমানী বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা মুফতি গিয়াস উদ্দীন আত্ব-তাহেরী বলেছেন, নবী করিম (স.) গুহায় গুহায় ছিলেন, পরে যুদ্ধে অবর্তীণ হয়েছিলেন। আমরা খানখায়ে ছিলাম, আমাদেরকে ইসলাম রক্ষার জন্য প্রয়োজনে নবী করিম (স.) পথ অনুরসরণ করে যুদ্ধে অবর্তীণ হতে হবে। রাসুল (স.) হচ্ছেন আল্লাহ দেখার আয়না। ইমাম হাসান-হোসাইন হচ্ছেন জান্নাতের যুবকদের সর্দ্দার। তাদেরকে যারা ভালোবাসবেন, তারা যেন নবী ও আল্লাহকে ভালোবাসলো। আহলে বাই’য়াতকে ভালোবাসা ঈমানের অবিচ্ছেদ্যাংশ। আমরা হোসাইনী মুসলমান, তাই নবী করিম (স.) এর আদর্শ অনুরসরণ করে পানি ও রাস্তা চলাচলে বাধা দেবে না। গত ৪ জুলাই বাদে এশা হতে গভীর রাত পর্যন্ত চন্দনাইশ সদরস্থ কাসেম মাহবুব উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আহলে সুন্নাত জামা’আত ও আল-হাসনাইন মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইমাম হোসাইন (রা.) কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। অধ্যক্ষ মুফতি আহমদ হোসাইন আল-কাদেরীর সভাপতিত্বে কনফারেন্সে প্রধান আলোচক ছিলেন ইসলামী চিন্তাবিদ, দাওয়াতে ঈমানী বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা মুফতি গিয়াস উদ্দীন আত্ব-তাহেরী। প্রধান মেহমান ছিলেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা’য়াতের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান, লেখক, গবেষক, শায়খুল হাদীস মাওলানা কাজী মুহাম্মদ মঈনুদ্দিন আশরাফী, তকরির করেন অধ্যক্ষ শাহ খলিলুর রহমান নিজামী, মাওলানা ফেরদৌসুল আলম আল-কাদেরী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মো. সোলাইমান ফারুকী, মাওলানা আবুল কাশেম আনসারী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আল-হাসনাইন মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের মহা-সচিব আলমগীর ইসলাম বঈদী।