নিজস্ব প্রতিবেদক
অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও ছাত্র আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে নগর পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। নগরীর বিভিন্ন থানা এলাকায় গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাত পূর্ববর্তী চব্বিশ ঘণ্টায় পরিচালিত পৃথক অভিযানে আরও অন্তত ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা অধিকাংশই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
সিএমপির জনসংযোগ শাখা থেকে গতকাল শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা হলেন ডবলমুরিং থানার মো. রুবেল (৩৪), মো. রমজান আলী (২৮), আব্দুল মালেক (২৪), জীবন চক্রবর্তী (২১), টুটুল মিয়া (২৪), মো. ইয়াসিন (২০), মো. সোহেল (২২), মো. সুমন (২৫), মো. সুমন (৩০), আদিত্য শীল নিলয় (১৯), মো. রানা (৩৪), হালিশহর থানার ফয়সাল আবছার জিসান (৩৫), মো. সাব্বির হোসেন (১৯), আকবরশাহ থানার কাউছার আহম্মেদ সাকিব (২২), মো. রাজু (২৫) ও পাহাড়তলী থানার মো. শেখ ফরিদ (৩৬), মো. ওয়াহিদুল ইসলাম (৩৪), মো. জহিরুল ইসলাম (৪০), বায়েজিদ বোস্তামী থানার মো. শহীদুল ইসলাম শহীদ (২২), আহসান হাবীব (২০), মো. রেজাউল (২০), মো. সানি (২২), পাচঁলাইশ মডেল থানার আসামি বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক মো. সেকান্দার আলম বাবর (৪৫), চান্দগাঁও থানার মো. আকরাম হোসেন (২৪), মো. নজরুল ইসলাম (৪০), মো. রফিকুল ইসলাম (৪২), মেঘা আক্তার (১৯), জেসমিন আক্তার (২৪), মো. রায়হান (২১), মো. সাকিব (২২), রাশিদ শাহরিয়ার (১৯), লাভলু দাস (৩৯), মো. মোজাম্মল হক নাঈম (১৯) ও খুলশী থানার মো. সেলিম (৪৫), বাকলিয়া থানার মো. আনিসুর রহমান (৩৩), সালসাবিলনুর আজাদ শিবলী (১৯), আমির খসরু (২৪), জাহাঙ্গীর আলম (২৬), সদরঘাট থানার সদরঘাট ঘাট ও গুদাম শ্রমিক লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন (৪২), মো. জসীম (৪৪), চকবাজার থানার মো. আবু বক্কর (২৮) ও কোতোয়ালী থানার মো. মুরাদ (৪৫), মো. গিয়াস উদ্দিন (৩২), মো. নজরুল ইসলাম (৩১), মো. সোহেল রানা বাটু সোহেল (৩০), সবুজ বর্ধন (৪২), কর্ণফুলী থানার শিকলবাহা ইউনিয়নের দুই (২) নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নুর মোহাম্মদ (৫০), ইপিজেড থানার নিরব হোসেন শাকিল (২২), পতেঙ্গা থানার মো. সবুজ (২৯) ও বন্দর থানার মো. সাইফুর রহমান (৪৪)। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইন ও সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।