গণমাধ্যমকে ফ্যাসিবাদের দোসরমুক্ত করার দাবি

1

‘স্বৈরাচারের দোসররা এখনো দেশে-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালাচ্ছে। তারা নানাভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে। গণমাধ্যমেও ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারের দোসররা রয়েছে। তাদের বিতাড়িত করতে না পারলে জুলাই অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষা পূরণ হবে না।’ ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন।
স্বৈরাচারের দোসরদের আত্মসমর্পণের আহবান জানিয়ে বক্তারা আরো বলেন, ‘আপনারা আত্মসমর্পণ করুন। জুলাই অভ্যুত্থানকে স্বীকার করুন। আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। আমরা চেয়েছিলাম নিয়মতান্ত্রিকভাবে সব সমস্যার সমাধান করতে, কিন্তু তা হচ্ছে না। তাই নতুন করে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
সাংবাদিক সরোয়ার আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির সদস্য সচিব ও দৈনিক আমার দেশ চট্টগ্রামের আবাসিক প্রধান জাহিদুল করিম কচি। দৈনিক দিনকাল চট্টগ্রামের প্রধান হাসান মুকুল’র সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য দেন দৈনিক কালের কণ্ঠের ব্যুরো চীফ মোস্তফা নঈম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান, মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক ওয়াহিদ জামান, কামরুল হুদা, শহিদুল ইসলাম, মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, মাহাবুবুর রহমান, মাহাবুব মওলা রিপন, জীবন মুছা, আবু সুফিয়ান, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী, মো. আলমগীর নূর, জাহাঙ্গীর আলম ও কামাল পারভেজ।
মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সমন্বয়ক রাসেল আহমদ, চট্টগ্রামের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর, রিদুয়ান সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা দলের সভাপতি জান্নাতুল নাঈমা রিকু, রাজনীতিবিদ সাব্বির আহমেদ, মহানগর যুবদল নেতা মোশাররফ হোসাইন, নাসিম উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, শাহেদুল ইসলাম শাহেদ, বিএনপি নেতা হাসান নাসির, ছাত্রদল নেতা সৌরভ প্রিয় পাল, নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম চট্টগ্রামের দপ্তর সাজ্জাদ হোসেন খান, কোতোয়ালি থানার যুব সংগঠক আব্দুল জলিল, মো. হাসান, গণমাধ্যম কর্মী আবু বক্কর রাজু, শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম শহীদ, এরশাদ আলী, মোহাম্মদ আসমান, মোহাম্মদ খোরশেদ, শাহাদাত হোসেন নাবিল, আরশে আজিম আরিফ, আহমেদ সেহতাব, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি