এক্সিম ব্যাংকের সাবেক পরিচালক নাসরিনের বিরুদ্ধে মামলা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রবিবার মামলা দায়েরের তথ্য দেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) মামলাটি করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম। নাসরিন ইসলাম নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্ত্রী। মামলার এজাহারে বলা হয়, তিনি নিজের নামে ৩৩ কোটি ১৬ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জন করেন। অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৯০ কোটি ৩২ লাখ ৪৭ হাজার ৭৩৭ টাকা। সে হিসাবে তার মোট সম্পদ প্রায় ১২৩ কোটি টাকা। খবর বিডিনিউজের ২০২৩-২৪ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন অনুযায়ী, তার দেনা রয়েছে ২ কোটি ৬১ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৯ টাকা। দেনা বাদ দিলে সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১২০ কোটি ৮৭ লাখ ২৬ হাজার ১৮ টাকা। দুদকের দাবি, আয়কর নথি বিশ্লেষণে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪২ কোটি ৫৭ লাখ ৩৫ হাজার ৯৯২ টাকা। ২০১০-২০১১ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত নাসরিন ইসলামের বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে ১৪৩ কোটি ১৮ লাখ ২ হাজার ১৬০ টাকা। সে হিসাবে বৈধ উৎস থেকে সঞ্চিত অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০০ কোটি ৬০ লাখ ৬৬ হাজার ১৬৮ টাকা। ফলে বৈধ আয়ের তুলনায় তার নিট সম্পদ ২০ কোটি ২৬ লাখ ৫৯ হাজার ৮৫০ টাকা বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়বহিভর্‚ত। এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধেও ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহিভর্‚ত সম্পদের অভিযোগে মামলা করে দুদক।

7

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রবিবার মামলা দায়েরের তথ্য দেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
তিনি বলেন, দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) মামলাটি করেন কমিশনের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম। নাসরিন ইসলাম নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্ত্রী।
মামলার এজাহারে বলা হয়, তিনি নিজের নামে ৩৩ কোটি ১৬ লাখ ৩৪ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জন করেন। অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৯০ কোটি ৩২ লাখ ৪৭ হাজার ৭৩৭ টাকা। সে হিসাবে তার মোট সম্পদ প্রায় ১২৩ কোটি টাকা। খবর বিডিনিউজের
২০২৩-২৪ করবর্ষের আয়কর রিটার্ন অনুযায়ী, তার দেনা রয়েছে ২ কোটি ৬১ লাখ ৫৬ হাজার ৬৬৯ টাকা। দেনা বাদ দিলে সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১২০ কোটি ৮৭ লাখ ২৬ হাজার ১৮ টাকা।
দুদকের দাবি, আয়কর নথি বিশ্লেষণে পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪২ কোটি ৫৭ লাখ ৩৫ হাজার ৯৯২ টাকা। ২০১০-২০১১ করবর্ষ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত নাসরিন ইসলামের বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া গেছে ১৪৩ কোটি ১৮ লাখ ২ হাজার ১৬০ টাকা। সে হিসাবে বৈধ উৎস থেকে সঞ্চিত অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ১০০ কোটি ৬০ লাখ ৬৬ হাজার ১৬৮ টাকা।
ফলে বৈধ আয়ের তুলনায় তার নিট সম্পদ ২০ কোটি ২৬ লাখ ৫৯ হাজার ৮৫০ টাকা বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়বহিভর্‚ত।
এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধেও ৭৮১ কোটি ৩১ লাখ ২২ হাজার ৪৫৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহিভর্‚ত সম্পদের অভিযোগে মামলা করে দুদক।